খবর
সর্বশেষ খবর বুঝুন
শীতকালে এমন অনেক জীবনযাত্রার অভ্যাস রয়েছে যা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর, যা প্রায়শই কিছু লোকের দ্বারা সঠিক বলে ভুল হয়। উদাহরণস্বরূপ, ঠান্ডা শীতের মরসুমে, কিছু লোক প্রায়শই বাইরে যাওয়ার সময় মুখোশ পরেন, এই ভেবে যে তারা সর্দি-কাশি থেকে রক্ষা পাবে, কিন্তু তা নয়।
বিশেষজ্ঞরা উল্লেখ করেছেন যে ঠান্ডার সাথে লড়াই করার জন্য অন্ধভাবে মুখোশ পরা বৈজ্ঞানিক নয়, কারণ মানুষের অনুনাসিক গহ্বর এবং পুরো শ্বাস নালীর অনেকগুলি মিউকাস মেমব্রেন দিয়ে আবৃত থাকে এবং শ্লেষ্মা ঝিল্লির নীচে কৈশিক থাকে। ঠাণ্ডা বাতাস যখন নাক দিয়ে চুষে যায়, তখন তা উত্তপ্ত নালী দিয়ে ফুসফুসে প্রবেশ করে, এটি শরীরের তাপমাত্রার কাছাকাছি থাকে। মানবদেহের এই শারীরবৃত্তীয় কার্যকারিতা ব্যায়ামের মাধ্যমে উন্নত করা যেতে পারে, যার ফলে ঠান্ডা সহনশীলতা উন্নত হয়। আপনি যদি সারাদিন মাস্ক পরে থাকেন এবং নাকের গহ্বরের মিউকাস মেমব্রেন এবং পুরো শ্বাস নালীর ব্যায়াম না করা হয়, তাহলে আপনার সর্দি-কাশিতে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
শীতকালে, সকাল এবং সন্ধ্যার মধ্যে তাপমাত্রার পার্থক্য বড়। ডাক্তারের পরামর্শ: এই সময়ে, গরম এবং ঠান্ডা রাখুন, বিশেষ করে মহিলা এবং শিশুদের জন্য, ঘাড়, কোমর, পেট এবং পিঠ রক্ষা করা ভাল। এতে সর্দি-কাশির মতো শ্বাসযন্ত্রের রোগ প্রতিরোধ করা যায়। সর্দি নিজেই একটি গুরুতর অসুস্থতা নয়, তবে ঠাণ্ডা মস্তিষ্কের কোষগুলিতে অপর্যাপ্ত রক্ত সরবরাহের কারণ হতে পারে, যার ফলে মানুষ তন্দ্রাচ্ছন্ন, ক্লান্তি, স্বাভাবিক কাজ এবং জীবনকে প্রভাবিত করে এবং দীর্ঘায়িত বিলম্ব নিউমোনিয়া, মায়োকার্ডাইটিস ইত্যাদির মতো জটিলতা সৃষ্টি করে। অপ্রত্যাশিত গুরুতর পরিণতি